গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা
গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতার পাশাপাশি অনেক পুষ্টিগুন রয়েছে।এই সকল পুষ্টিগুন মানবদেহের জন্য অনেক প্রয়োজন।তবে অতিরিক্ত গরুর মাংস শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর।আপনাদের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে গরুর মাংস খেলে কি ওজন বাড়ে? হ্যা,অতিরিক্ত গরুর মাংস ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।তাই আমাদের উচিত পরিমিত পরিমানে মাংস খাওয়া।
প্রিয় গ্রাহক,আপনি যদি গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে সম্পুর্নটা পড়ুন।এই পোস্টের মাধ্যোমে আপনি জানতে পারবেন গরুর মাংসের বিভিন্ন পুস্টি উপাদান সম্পর্কে।
ভুমিকা
গরুর মাংস সবার কাছেই ভীষন পছন্দের একটি খাবার।ছোট থেকে বড় সকলের কাছেই গরুর মাংসের জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। গরুর মাংসে রয়েছে বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উয়াপাদান। এতে থাকা খনিক পদার্থ মানব দেহের জন্য অনেক উপকারি। তবে দীর্ঘদিন যাবত গরুর মাংস খেলে শরীরে দেখা দিতে পারে বিভিন্ন রকমের জটিলতা। এজন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও ডায়াবেটিসিয়ানরা অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন।নিম্নে গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতার পাশাপাশি এর পুষ্টিগুন সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
গরুর মাংস খেলে কি ওজন বাড়ে
গরুর মাংস খেলে কি ওজন বাড়ে?হ্যাঁ অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে বাড়তে পারে ওজন। কারণ গরুর ওজন বৃদ্ধি করার জন্য ও গরুর বিভিন্ন রকমের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কয়েক ধরনের এন্টিবায়োটিক ও হরমোনার ওষুধ ব্যবহার করা হয় যেগুলো মাংস খাওয়ার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে। এবং মানবদেহে মারাত্মক ক্ষতিসাধন করে খাওয়ার ফলে ব্রেনের কার্যক্ষমতার হ্রাস পায় স্মৃতিশক্তি হ্রাস পায় ও শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পায়।
আরও পড়ুনঃ ওজন কমাতে মেথি খাওয়ার উপকারিতা
গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা
গরুর মাংসে রয়েছে প্রয়োজনীয় বিভিন্ন রকমের পুষ্টি উপাদান যা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তবে অতিরিক্ত গরুর মাংস বা দীর্ঘদিন ধরে গরুর মাংস খেলে শরীরে ঘটতে পারে নানান রকমের সমস্যা।এবং শরীরে বাসা বাঁধতে পারে বিভিন্ন রকমের রোগবালাই। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে অতিরিক্ত গরুর মাংস শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর।নিম্নে গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।
গরুর মাংসের উপকারিতা সমূহ
- শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি গঠন কর।
- গরুর মাংস প্রোটিনের ভালো উৎস।
- শরীরে জিংকের ঘাটতি দূর করে।
- শরীরে খনিজের অভাব দূর করে।
নিম্নে গরুর মাংসের উপকারিতা গুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি গঠন করে
শিশুর শারীরিক বৃদ্ধি গঠনে গরুর মাংস অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন। করে গরুর মাংস শারীরিক বর্ধন ও রক্তবর্ধনে সাহায্য করে। ৯থেকে ১৩ বছর বয়সী শিশুর জন্য দৈনিক ৮৫ গ্রাম গরুর মাংসে রয়েছে দৈনিক চাহিদার ৯০% প্রোটিন, ৭৪% জিংক,১২৫% ভিটামিন বি ১২,৩২% আয়রন, ৪২% সেলেনিয়াম, ২৯% নায়াসিন, ৩২% ভিটামিন বি৬, ফসফরাস ১৬% এবং রিবোফ্লেভিন থাকে ২৩% ।
গরুর মাংস প্রোটিনের ভালো উৎস
গরুর মাংস রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিনের উৎস।শুধু যে মাংসের প্রোটিন আছে তা নয়, মাংস ব্যতীত আরো রয়েছে হাড়,মগজ, কলিজা ইত্যাদিতে প্রোটিনের উৎস।প্রতি ১০০গ্রাম গরুর মাংসে ২২.৬ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।গরুর মাংসের প্রোটিন থেকে এমন অ্যামাইনো এসিড পাওয়া যায় যা হাড় ও মাংসপেশি ভালো রাখতে সাহায্য করে।
শরীরে জিংকের ঘাটতি দূর করে
মানবদেহের সুস্থতার জন্য জিংক খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি উপাদান। জিংক মানব দেহের শরীরের কোষ ভালো রাখতে সাহায্য করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।প্রতি ৮৫ গ্রাম গরুর মাংসের পাওয়া যায় ২৯ % জিংক এর পরিমাণ।
শরীরে খনিজের অভাব দূর করে
গরুর মাংস শরীরের খনিজের অভাবে সৃষ্ট অসুখ-বিসুখ দূর করতে সাহায্য করে। গরুর মাংস খনিজ লবণের একটি উৎস। এছাড়াও গরুর মাংসের খনিজ উপাদান হিসেবে রয়েছে জিংক,সেলেনিয়াম,ফসফরাস এবং লৌহ। যা শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
গরুর মাংসের অপকারিতা সমূহ
- কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোলন ক্যান্সার।
- কিডনি রোগের সমস্যা।
- উচ্চ রক্তচাপ।
- হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
- বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার ঝুঁকি।
- অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি।
- ডায়াবেটিস রোগের সম্ভাবনা।
নিম্নে গরুর মাংসের অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো
কোষ্ঠকাঠিন্য ও কোলন ক্যান্সার
গরুর মাংস অতিরিক্ত পরিমাণ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশে বেড়ে যায়। এবং কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে পরবর্তীতে শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। অতিরিক্ত পরিমাণ গরুর মাংস বা খাসির মাংস খেলে শরীর কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।অন্যান্যদের তুলনায় যারা গরুর মাংস বেশি খেয়ে থাকে তাদের কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি ১২ শতাংশ বেড়ে যায় ।
কিডনি রোগের সমস্যা
গরুর মাংসে প্রোটিনের মাত্রা অনেক তাই অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে কিডনি রোগ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।কিডনি রোগ এড়াতে অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।
উচ্চ রক্তচাপ
গরুর মাংসে থাকে অতিরিক্ত সোডিয়াম যা শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর শরীরে উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টিতে সোডিয়াম অনেক ভূমিকা পালন করে। এজন্য মাত্রা অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে এবং এতে অনেকাংশে স্ট্রোকের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
হৃদরোগ ঝুঁকি বাড়ায়
গরুর মাংসে বা লাল মাংস থাকে কারনিটাইন নামের এক ধরনের উপাদান। এটি হার্টের শিরায় রক্ত জমাট বাঁধায় যা হৃদরোগের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তাছাড়াও গরুর মাংসের অতিরিক্ত চর্বি থাকে যা খাওয়ার ফলে রক্তে চর্বির মাত্রা বহুগুণ বেড়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার ঝুঁকি
অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে শরীরে ইউরিক এসিডের মাত্রা বেড়ে যায় যার ফলে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি থাকে। দিনের পর দিন লাল মাংস অতিরিক্ত খেলে খাদ্যনালির ক্যান্সার,ফুসফুস ক্যান্সার, অগ্নাশয় ক্যান্সার,লিভার ক্যান্সার ও মলাশয় ক্যান্সার হতে পারে।এছাড়াও প্রক্রিয়াজাত গরুর মাংসে মৃত্যুর ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি
অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে শরীরের ওজন বৃদ্ধি পায়। কারণ গরুকে বিভিন্ন ধরনের রোগমুক্ত থেকে রক্ষা করার জন্য গরুর শরীরে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ বা ইনজেকশন দেওয়া হয় যা পরবর্তীতে মাংস খাওয়ার মাধ্যমে মানবদেহে প্রবেশ করে এবং অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি করে।
ডায়াবেটিস রোগের সম্ভাবনা
অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে শরীরে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা অনেকাংশ বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত যারা ৫০ গ্রামের বেশি গরুর মাংস খেয়ে থাকেন তাদের ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা ১৯ শতাংশ বেড়ে যায়।
আরও পড়ুনঃ ওজন কমাতে কালোজিরা খাওয়ার উপকারিতা
গরুর মাংস খেলে কি ক্ষতি হয়
গরুর মাংসে বিভিন্ন রকমের পুষ্টিগুণের পাশাপাশি রয়েছে অনেক রকমের ক্ষতিকর উপাদান।এজন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও ডায়াবেটিসিয়ানরা অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন।গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা এর পাশাপাশি গরুর মাংস খেলে কি ক্ষতি হয় নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
- গরুর মাংসে অনেক মাত্রায় রয়েছে স্যাচুরেটেড এবং কোলেস্টেরল, আর এ সকল উপাদান গুলো হৃদরোগ হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বাড়িয়ে দেয়।
- গরুর মাংসে রয়েছে শর্করা যার জন্য অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটা বেড়ে যায়।
- গরুর মাংসে থাকা কার্নিটাইল উপাদান রক্তনালিকে শক্ত করে এবং শরীরে রক্ত চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে যার ফলে মানবদেহে বিভিন্ন ধরনের উপসর্গ দেখা দেয়।
- অনেকদিন যাবত গরুর মাংস খাওয়ার ফলে মাথার বিভিন্ন কোষে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যায় যার ফলে অ্যালজাইমারের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়।
- অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়ার ফলে স্থূলতা, গাটে ব্যথা ও উচ্চ রক্তচাপ হতে পারে।মাংসের মধ্যে টক্সিন নামক উপাদান থাকে, এর ফলে শরীরে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দেয়।
- যেসব মহিলারা গর্ভবতী এবং যাদের পূর্বে হৃদরোগের সমস্যা আছে,তাদের গরুর মাংস একেবারে খাওয়া উচিত নয়। কেননা গর্ভবতীকালীন সময়ে অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে কি হয়
অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে শরীরে হতে পারে বিভিন্ন ধরনের রোগ বালাই।অতিরিক্ত গরুর বা খাসির মাংস খেলে শরীরে বিভিন্ন ধরনের মারাত্মক রোগের সৃষ্টি হয়।গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানা থাকলে এ সকল রোগবালাই থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়। চলুন জেনে নেয়া যাক অতিরিক্তের গরুর মাংস খেলে কি কি রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।
- গরুর মাংস কোষ্ঠকাঠিন্য ঝুঁকি বাড়ায়
- গরুর মাংস হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়।
- অতিরিক্ত গরুর মাংস খেলে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
- গরুর মাংস শরীরের কোলেস্ট্রল বৃদ্ধি করে।
- শরীরে উচ্চ রক্তচাপ সৃষ্টি করে।
- গরুর মাংস কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়ায়।
গরুর মাংসের পুষ্টিগুণ
অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া যেমন ক্ষতিকর তেমনি সঠিক নিয়মে পরিমিত গরুর মাংস খেলে শরীরে অনেক উপকার রয়েছে। এছাড়াও শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান রয়েছে গরুর মাংসে।গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতার পাশাপাশি রয়েছে বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিগুণ ও পুষ্টি উপাদান। নিম্নে গরুর মাংসের পুষ্টিগুণ ও গরুর মাংসের পুষ্টি উপাদান দেওয়া হলো।
পুষ্টি উপাদান
- প্রোটিন
- আয়রন
- ফসফরাস
- জিংক
- নায়াসিন
- সেলেনিয়াম
- ভিটামিন বি২
- ভিটামিন বি৩
- ভিটামিন বি৬
- ভিটামিন বি১২
- রিবোফ্লেভিন
পুষ্টিগুণ
- গরুর মাংস রয়েছে আমিষের মত উপকারী উপাদান। যা শরীরের সুস্থতার জন্য অনেক প্রয়োজন। গরুর মাংসের যে সকল পুষ্টিগুণ রয়েছে তা অন্য খাবারে নেই তবে অতিরিক্ত গরুর মাংস শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর।
- গরুর মাংস আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- দাঁত,পেশি ও হাড়ের গঠনে গরুর মাংস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- গরুর মাংস চুল,ত্বক ও নখ ভালো রাখতে সাহায্য করে।
- শারীরিক বৃদ্ধি বাড়াতে গরুর মাংস সহায়তা করে।
- ক্ষতস্থান দ্রুত নিরাময়ে গরুর মাংস গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- গরুর মাংস দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে।
- অতিরিক্ত আলসেমি বা ক্লান্তি ভাব দূর করতে গরুর মাংস সাহায্য করে।
- গরুর মাংস ডায়রিয়া প্রতিরোধ করে ও রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
লেখকের মন্তব্য
গরুর মাংসে বিভিন্ন রকমের পুষ্টিগুণের পাশাপাশি রয়েছে অনেক রকমের ক্ষতিকর উপাদান।এজন্য চিকিৎসা বিজ্ঞানী ও ডায়াবেটিসিয়ানরা অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন।এই পোস্টে আলোচনা করা হয়েছে গরুর মাংসের উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।এবং গরুর মাংস খেলে কি ওজন বাড়ে কিনা তাও আলোচনা করা হয়েছে।নিজেকে সুস্থ রাখতে হলে আমাদের উচিত অতিরিক্ত গরুর মাংস খাওয়া থেকে বিরত থাকা।
আরও পড়ুনঃ পলিসিস্টিক ওভারি থেকে মুক্তির উপায়
প্রিয় পাঠক,এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অথবা এই পোস্টটি পরে আপনি যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে পোস্টটি আপনার বন্ধু বান্ধব ও আত্বীয় স্বজনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন,যেনো এই পোস্টটি পড়ে উনারাও উপকৃত হতে পারেন।ধন্যবাদ।
আর এস জান্নাত এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন।প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url